Sunday, 19 May 2013

bdnewssss........surja,mr।

মিদাত হত্যা: সৌরভের ফাঁসির আদেশ

চট্টগ্রামের আলোচিত মিদাত হত্যা মামলায় তার ‘বন্ধু’ এস এম তোহা ওরফে সৌরভকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।

 0
 0
 0      Print Friendly and PDF
চট্টগ্রামের বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক রেজা তারেক মাহমুদ রোববার এ আদেশ দেন।
এ আদালতের পিপি আইয়ুব খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক ফাঁসিতে ঝুলিয়ে আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে বলেছেন।
একইসঙ্গে দশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে সৌরভকে।
চট্টগ্রামের ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির বিবিএর শিক্ষার্থী মিদাত শারিমা রহমানকে ২০১০ সালের ২১ অক্টোবর আমিরবাগ আবাসিক হাউজিং সোসাইটির এলাকার একটি বাসার ছাদে ছুরি মেরে হত্যা করা হয়।

মিদাত শারিমা রহমান
মিদাত শারিমা রহমান
এস এম তোহা ওরফে সৌরভ
এস এম তোহা ওরফে সৌরভ
ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌরভ গ্রেপ্তার হলেও উচ্চ আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে তিনি পালিয়ে যান। মামলার নথি থেকে জানা যায়, আমীরবাগ হাউজিং সোসাইটির আইডিয়াল হোমসের ছাদে কয়েকজন বন্ধু মিলে আড্ডা দেয়ার সময় সৌরভের ছুরিকাঘাতে নিহত হন মিদাত।
তার বাবা মিজানুর রহমান পরদিন কোতয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
কোতয়ালি থানার তখনকার উপ-পরিদর্শক সদীপ কুমার দাশ ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি সৌরভের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। একই বছরের ৩ মে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত।
২০ জন সাক্ষীর বক্তব্য শুনে রোববার রায় দিল আদালত।

Friday, 10 May 2013

SURJA MOHAN ROY......................: মাকে হারিয়েও দমেনি নুমিয়া

SURJA MOHAN ROY......................: মাকে হারিয়েও দমেনি নুমিয়া: ওরা দুর্বার মাকে হারি...

মাকে হারিয়েও দমেনি নুমিয়া


ওরা দুর্বার

মাকে হারিয়েও দমেনি নুমিয়া

বগুড়া প্রতিনিধি
বড় বোনের সঙ্গে নুমিয়া নাহার (ডানে) ষ বড় বোনের সঙ্গে নুমিয়া নাহার (ডানে) ষ
ছবি: প্রথম আলো
শৈশবে বাবাকে হারিয়েছিল নুমিয়া নাহার। এসএসসি পরীক্ষার দিন বাবা মারা যাওয়ায় বড় বোন লুৎফুন্নাহারের পরীক্ষা দেওয়া হয়নি। বাবার অবর্তমানে মা দৌলতুন্নেছা দুই বোনকে স্নেহ দিয়ে বড় করে তুলছিলেন। নুমিয়াকে ভর্তি করে দিয়েছিলেন বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে। মায়ের অনুপ্রেরণায় এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল সে।
কিন্তু বাংলা দ্বিতীয়পত্রের পরীক্ষার দিন মা মারা যান। মায়ের শোকে ভেঙে পড়ে নুমিয়া। ওই দিন আর পরীক্ষা দেওয়া হয় না তার। মানসিকভাবে ভেঙে পড়ায় পরের পরীক্ষাগুলোও না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে।
বিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রী নুমিয়া পরীক্ষায় অংশ নেবে না, এমন খবরে ছুটে যান শিক্ষকেরা। তাঁরা নুমিয়াকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, বোর্ডের সেরা প্রতিষ্ঠান। একজন ছাত্রী অনুপস্থিত থাকলে সার্বিক ফলাফল পাল্টে যাবে। প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে, মনোবল শক্ত করে নুমিয়াকে তাঁরা পরীক্ষায় অংশ নিতে বলেন। শিক্ষকদের অনুরোধ আর সান্ত্বনায় পরের পরীক্ষাগুলোতে অংশ নেয় সে। এক বিষয়ে অনুপস্থিত থেকেও জিপিএ-৪ দশমিক ৭৫ পেয়েছে নুমিয়া। তবে পারিবারিক এ বিয়োগান্তক ঘটনা বিদ্যালয়টির ফলাফলের সার্বিক সাফল্য পাল্টে দিয়েছে। গত বছরের বোর্ডের সেরা থেকে এবার তৃতীয় স্থানে ছিটকে পড়েছে বগুড়ার সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। নুমিয়া শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে প্রধান শিক্ষক রাবেয়া খাতুন তাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় অন্য শিক্ষকেরাও আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে প্রিয় মা। সেই মাকে হারিয়ে শোকে পাথর হয়ে পড়েছিল নুমিয়া। পরীক্ষা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানার পর আমরা ছুটে যাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘একটি পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ার পরও নুমিয়া যে ফলাফল করেছে তাতে আমরা খুশি।’ নুমিয়া জানায়, মায়ের মৃত্যু তার জীবনের সবকিছু পাল্টে দেয়। শিক্ষকদের অনুরোধে শুধু পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল সে। তবে তার বিদ্যালয় বোর্ডের সেরা না হওয়ায় খুব খারাপ লাগছে।

ভবনধসে আহত জিয়াউর জিপিএ-৫ পেয়েছে


ভবনধসে আহত জিয়াউর জিপিএ-৫ পেয়েছে

সোহরাব পাশা, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) | তারিখ: ১১-০৫-২০১৩
জিয়াউর রহমান জিয়াউর রহমান
অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। কলেজে ভর্তি হওয়ার টাকা জোগাড় করতে চাকরি নিয়েছিল সাভারের রানা প্লাজায় অবস্থিত ফ্যানটম টেক কারখানায়। কিন্তু ২৪ এপ্রিল ভবনধসে আটকা পড়ে সে। পরের দিন সন্ধ্যায় আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাকে।
মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসা সেই ছেলেটি এবারের এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। নাম তার জিয়াউর রহমান। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে তার বাড়ি।
মুঠোফোনে সাফল্যের খবর পেলেও ঈশ্বরগঞ্জ যেতে পারেনি জিয়া। বকেয়া বেতনের টাকার জন্য এক সপ্তাহ ধরে সাভারে অবস্থান করেছে সে। অবশেষে গতকাল শুক্রবার রাত সোয়া আটটার দিকে আট হাজার ২০ টাকা বেতন পায় সে।
জিয়া যে বিদ্যালয়ে পড়েছে, ঈশ্বরগঞ্জের সেই বিশ্বেশ্বরী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবদুল হাশিম বললেন, ‘জিয়া দরিদ্র হলেও সব শ্রেণীতে প্রথম হতো। নিরলস পরিশ্রম করে সে জিপিএ-৫ পেয়েছে।’
গত বৃহস্পতিবার জিয়াদের নওপাড়া গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তালাবদ্ধ জরাজীর্ণ একটি কুঁড়েঘর। একজন প্রতিবেশী জানান, ওই ঘরটি ছাড়া জিয়াদের আরও কোনো সম্বল নেই। দুই বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে জিয়া তৃতীয়। বোনদের বিয়ে হয়ে গেছে। ছোট ভাই ঢাকায় বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকে।
জিয়ার সাফল্যে খুশি বাবা আবদুল হেলিম ফকির। একই সঙ্গে উদ্বিগ্ন তিনি, ‘ওকে কীভাবে কলেজে ভর্তি করাব—এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।’
গতকাল মুঠোফোনে জিয়া জানাল, ১ এপ্রিল সে ফ্যানটম টেক কারখানায় প্রোডাকশন রিপোর্টার হিসেবে তিন হাজার ৬০০ টাকা বেতনে চাকরি নেয়। তার পরিচিতি নম্বর ১৯৩২।
জিয়া বলল, ‘নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে আমার নতুন জন্ম হয়েছে। ভবিষ্যতে চিকিৎসক, নয়তো প্রকৌশলী হতে চাই।’

SURJA


‘বিএনপির ফোন পেয়ে লালবাগে ফিরে যান শফী’  

1 / 1
বিএনপির চাপেই হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ আহমদ শফী মতিঝিলে সংগঠনের সমাবেশে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকেন, যার ফলে ‘নৈরাজ্য’ ব্যাপক আকার ধারণ করে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

 
মার্চ মতিঝিলে হেফাজত কর্মীদের সরাতে পুলিশি অভিযান নিয়ে বিএনপি সরকারের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য চাওয়ার পর শুক্রবার মন্ত্রণালয়ের এক প্রেসনোটে এ কথা বলা হয়। 
এতে বলা হয়,  মতিঝিলে সমাবেশ চলাকালে হেফাজত কর্মীরা পুলিশের সঙ্গে সংঘাতে জড়ায় এবং পল্টন, বায়তুল মোকাররম, বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও এর আশপাশের এলাকায় ব্যাপক ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ চালায়, যার নেতৃত্ব দেয় বিএনপি ও জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা।
“এরপর শেষ বিকালে হেফাজত নেতা আহমদ শফী লালবাগ মাদ্রাসা থেকে শাপলা চত্বরের সমাবেশস্থলে রওয়ানা হন। কিন্তু কিছুদূর এসেই তিনি বিএনপির নেতৃত্ব পর্যায় থেকে ফোন পেয়ে শাপলা চত্বরে না এসে ফিরে যান।”

আহমদ শফী সেদিন না যাওযায় হেফাজত কর্মীরা অবস্থান চালিয়ে যায় এবং ‘নৈরাজ্য ব্যাপক আকার ধারণ করে’ বলে প্রেসনোটে উল্লেখ করা হয়।তাণ্ডব চলতে থাকায় ওই রাতে পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি ১৫ মিনিটের এক সাঁড়াশি অভিযানে হেফাজতকর্মীদের শাপলা চত্বর থেকে সরিয়ে দেয়।
ওই অভিযানে ‘হাজার হাজার’ মানুষকে হত্যা করে লাশ ‘গুম’ করার অভিযোগ এনে বুধবার বিএনপির পক্ষ থেকে সরকারের প্রেসনোট চাওয়া হয়।     
সরকারের প্রেসনোটে বলা হয়, “রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও প্রশাসনিক কেন্দ্রে যখন নজীরবিহীন লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ চলছে, তখন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে হেফাজতে ইসলামকে নৈরাজ্য বন্ধ করে সন্ধ্যার আগেই তাদের প্রতিশ্রুতি মতো শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু হেফাজতের নেতারা তাতে কর্ণপাত করেননি, বরং তারা বেআইনিভাবে বেপরোয়াভাবে অবস্থান চালিয়ে যেতে থাকে।”
সে সময় নৈরাজ্য প্রতিরোধ ও গণনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অভিযান ‘অপরিহার্’ ছিল বলে উল্লেখ করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যায়।
এতে বলা হয়, মতিঝিলে হেফাজতের সমাবেশ এবং সেখান থেকে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ চালানোর মধ্যেই রোববার রাতে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা  জরুরি বৈঠক করেন।
“বৈঠক শেষে মাননীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাদের নেতা কর্মীদেরকে হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের আনুষ্ঠানিক নির্দেশ দেন এবং ঢাকা নগরবাসীকে হেফাজত কর্মীদের সহায়তা প্রদানের জন্য আহ্বান জানান।”
পরদিন সকালে নারাযণগঞ্জে হেফাজত কর্মীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সহিংসতায় হতাহতের জন্যও বিএনপিকে দায়ী করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সরকারের ব্যাখ্যায় বলা হয়, অভিযানের মুখে হেফাজত কর্মীরা শাপলা চত্বর থেকে সরে গিয়ে সোমবার ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অবস্থান নেয়। সেখানে অবরোধ সৃষ্টি করে তারা নির্বিচারে রাস্তার পাশে রাখা গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করতে থাকে। বিএনপি ও জামায়াতকর্মীরাও ধ্বংসযজ্ঞে যোগ দেয়।
“তারা সম্মিলিতভাবে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর, সাইনবোর্ড, শিমরাইল, সানার পাড়, কোয়েত মার্কেট ও মাদানীনগর এলাকায় উন্মত্ত ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ করে। মাদানীনগর মাদ্রাসাকে কেন্দ্র করে আশ-পাশের মসজিদের মাইক ব্যবহার করে উত্তেজনাকর গুজব ছড়িয়ে লোক জড় করে এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ঝাপিয়ে পড়ে।”
তাদের ‘পরিকল্পিত আক্রমণ’ প্রতিরোধ করতে গিয়ে দুই পুলিশ ও দুই বিজিবি সদস্য নিহত হন।
উন্মত্ত সহিংসতায় সেদিন মোট ১৩ জনের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

রেশমাকে উদ্ধারের ঘটনায় বিশ্ব গণমাধ্যমে

সাভারের ধসে পড়া ভবনের ধ্বংসাবশেষ থেকে ঘটনার ১৬ দিন পর আজ শুক্রবার পোশাকশ্রমিক রেশমা বেগমকে উদ্ধারের ঘটনায় বিশ্ব গণমাধ্যমে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। ধ্বংসাবশেষে আটকে থাকার সময় রেশমা একটি পাইপের মাধ্যমে শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে উদ্ধারকাজের বর্ণনার পাশাপাশি রেশমার অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। সংবাদটির শিরোনাম: ‘উইম্যান পুল্ড অ্যালাইভ ফ্রম রাবল অব বাংলাদেশ ফ্যাক্টরি।’ উদ্ধারের পর উদ্ধারকর্মীরা যে উল্লাসে ফেটে পড়েন, তা-ও বর্ণনা করা হয়েছে সংবাদটিতে।
সিএনএন শিরোনাম করেছে রেশমার উদ্ধৃতি দিয়ে। রেশমা উদ্ধারকারীদের সাহায্য চাইতে যে ডাক দিয়েছিলেন, তা-ই শিরোনাম হয়েছে সিএনএনের। শিরোনাম ছিল, ‘আই অ্যাম অ্যালাইভ বাংলাদেশ সারভাইভর সেইস প্লিজ রেস্কিউ মি’।
‘দ্য গার্ডিয়ান’-এ ‘উইম্যান ফাউন্ড অ্যালাইভ ইন রাবল অব বাংলাদেশ ফ্যাক্টরি সেভেনটিন ডেইজ আফটার কোলাপ্স’ শিরোনামের খবরে উদ্ধারকাজের বিবরণ দেওয়া হয়েছে। রেশমাকে উদ্ধারের পেছনে মূল ভূমিকা পালনকারী সেনাবাহিনীর সার্জেন্ট আবদুর রাজ্জাকের বক্তব্যও উদ্ধৃত করা হয়েছে।
বিবিসি শিরোনাম করেছে ‘ঢাকা বিল্ডিং কোলাপ্স: উইম্যান পুল্ড অ্যালাইভ ফ্রম রাবল।’ খবরে বলা হয়েছে, ‘সেনাবাহিনী এখন পর্যন্ত এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত করার পর আজকের নাটকীয় খবরটি পাওয়া গেছে।’ এতে রেশমা বেগমের বক্তব্যের পাশাপাশি আবদুর রাজ্জাকের বক্তব্যও উদ্ধৃত করা হয়েছে।
আল জাজিরা শিরোনাম করেছে, ‘বাংলাদেশ ফাইন্ডস বিল্ডিং কোলাপ্স সারভাইভর’। এর উপশিরোনামে বলা হয়েছে, ঢাকার ভবনধসে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যুর ঘটনার ১৭ দিন পর ধ্বংসস্তূপ থেকে এক নারী পোশাকশ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির বার্তা নিয়ে সংবাদ পরিবেশন করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। ‘সারভাইভর ফাউন্ড ইন রাবল সেভেনটিন ডেইজ আফটার বাংলাদেশ ফ্যাক্টারি কোলাপ্স: ফায়ার চিফ।’
এ ছাড়া টেলিগ্রাফ, নিউইয়র্ক টাইমস, ওয়াশিংটন পোস্ট, হাফিংটন পোস্ট, সিনহুয়া, প্রেসটিভিসহ বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা ও পত্রিকার ওয়েবসাইটে এ সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

c programming

main()
{
int a= 0,b = 20;
char x =1,y =10;

if(a,b,x,y)
printf("hello");
}
Answer:
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
hello

Explanation:
The comma operator has associativity from left to right. Only the rightmost value is returnedand the other values are evaluated and ignored. Thus the value of last variable y is returned tocheck in if. Since it is a non zero value if becomes true so, "hello" will be printed

HORTAL

‘অন্যায্য হরতাল জনগণ মানবে না’

1 / 1
যুদ্ধাপরাধ ট্রইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াতের হরতাল ডাকার প্রতিক্রিয়ায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ ‘বেআইনি ও অন্যায্ ‘ হরতাল সহ্য করবে না।

শুক্রবার চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার বড় হায়াতপুর গ্রামে একটি সেতু উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
যুদ্ধাপরাধের মামলায় হত্যা, গণহত্যা ও নির্যাতনের মতো অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় বৃহস্পতিবার জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
ওই রায় প্রত্যাখ্যান করে রোববার সারা দেশে হরতাল ডেকেছে কামারুজ্জামানের দল জামায়াতে ইসলাম।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  বলেন, “জামায়াতের হরতাল সফল হবে না। হরতালের নামে যদি কোনো ধ্বংসাত্মক কাজে তারা লিপ্ত হয় তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের দমন করা হবে।”
অন্যদের মধ্যে পুলিশ সুপার মো. আমির জাফর, কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব আলী পাটওয়ারী, ভাইস চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন সোহাগ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সেতু উদ্বোধন ছাড়াও নাওপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও যুবলীগের বর্ধিত সভায় অংশ নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
ব্রেকিং নিউজ !!!
১৭ দিন পর সাভার রানার প্লাজা ধ্বংসস্তূপ থেকে একজনকে জীবিত সন্ধান লাভ !!!!
মেয়েটির নাম রেশমি। বেইজমেন্টে থাকা নামাযের স্থানে তার খোঁজ পাওয়া গেছে।
বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে তাকে সনাক্ত করেন উদ্ধারকর্মীরা। তাকে খাবার পানি ও বিস্কুট দেওয়া হয়েছে। জ্ঞান থাকা অবস্থায় তাকে সনাক্ত করা হয়।
সরাসরি উদ্ধার তৎপরতা দেখুন এখানেঃ http://www.sciencetech24.com/news/2647#.UYzDDt5azF

Blog Archive